পুঁইমাচা গল্প – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
একাদশ শ্রেণি | প্রথম সেমিস্টার | MCQ নোটস
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের এক অমর সাহিত্যিক, যাঁর রচনায় গ্রামবাংলার নিখুঁত ছবি ফুটে ওঠে। তাঁর লেখা “পুঁইমাচা” গল্পটি এক অনন্য সৃষ্টি, যা সরল অথচ গভীর জীবনবোধের বার্তা বহন করে।
একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত এই গল্পটি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে “পুঁইমাচা” গল্পের সম্পূর্ণ MCQ ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর, উচ্চ মাধ্যমিক লেটেস্ট প্যাটার্ন এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তুর উপর বিশদ আলোচনা প্রস্তুত করেছি। এই নোটসগুলির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে।
পুঁই মাচা – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় | একাদশ শ্রেণির বাংলা ক
সূচনা– মাটির মমতায় মৃদুর আপন ভোলা পথের পথিককে প্রণতি জানিয়ে বাংলা সাহিত্যে যে আবির্ভূত হয়েছিলেন, তিনি প্রকৃতি প্রেমিক লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তার ❝মেঘমল্লার❞ গল্পগ্রন্থ থেকে আমাদের পুঁইমাচা গল্পটি বর্নিত হয়েছে। পুঁইমাচা গল্পে একান্নবর্তী পরিবারে একটি মেয়ের জীবনাবাসনের ঘটনাকে তুলে ধরা হয়েছে।
পুঁইমাচা গল্পের অতি সংক্ষিপ্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর — প্রশ্নমান : ১
নিচের দুটি উক্তির মধ্য ছাত্রছাত্রীদের কনফিউশন হতে পারে তাই একটু দেখে নিও –
- “অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিলেন” — সহায়হরিদের এক ঘরে করে দেওয়া হবে এই কথাতে সহায়হরির বিশেষ কোনো প্রতিক্রিয়া না পাওয়াই সহায়হরির উপর রেগে গিয়েছিলেন।
- “অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিয়া বলিলেন“— ক্ষেন্তি মেটে আলু চুরি করিয়াছে শুনে।
1: ❝পুঁইমাচা❞ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ❝প্রবাসী❞ পত্রিকা
2: ❝পুঁইমাচা❞ গল্পটি প্রথম কত বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৩৩১ বঙ্গাব্দে
3: ❝পুঁইমাচা❞ গল্পটি প্রথম কোন গল্পগ্রন্থে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: মেঘমল্লার
4: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: পথের পাঁচালি
5: ❝পুঁইমাচা❞ গল্পটি শুরা হয় কোন ঋতুতে?
উত্তর: শীত
6: ❝পুঁইমাচা❞ গল্পটিতে কার বাড়িতে গাছের রস সংগ্রহ করতে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: তারকখুড়োর
7: ❝কী হয়েছে, বসে রইলে যে?❞ –এখানে বক্তা কে?
উত্তর: সহায়হরি
8: ❝গাঁয়ে কী গুজব রটেছে জান?❞ –কোন গুজবের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: সহায়হরিদের একঘরে করে রাখা হবে
9: ক্ষেন্তির আসল বয়স কত?
উত্তর: পনেরো বছর
10: সহায়হরি কোথায় ঘুরে ঘুরে দিন কাটায়?
উত্তর: বাগদি পাড়া – দুলে পাড়ায়
11: ক্ষেন্তির চেহারা কেমন ছিল?
উত্তর: খুব লম্বা, গোলগাল
12: পুঁইশাকের সঙ্গে ক্ষেন্তি কী নিয়ে বাড়ি ফিরেছে?
উত্তর: চিংড়ি মাছ
13: ❝জঞ্জাল প্রানপনে তুলিয়া আনিয়াছে।❞ –এখানে জঞ্জাল বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: পাকা পুঁই ডাঁটা
14: পুঁইমাচা গল্পে ক্ষেন্তি চিংড়ি মাছ কিনেছিল কার কাছ থেকে?
উত্তর: গয়াবুড়ির কাছ থেকে
15: ক্ষেন্তিকে পুঁইশাকগুলো কে দিয়েছেন?
উত্তর: রায় কাকা
16: ❝তেরোই আর ষোলোই তফাৎটা কীসের?❞ –বক্তা কে?
উত্তর: কালিময় ঠাকুর
17: কালিময় ঠাকুর ক্ষেন্তির বিয়ে কার সাথে ঠিক করেছিল?
উত্তর: শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সাথে
18: শ্রীমন্ত মজুমদারের বাড়ি কোথায় ছিল?
উত্তর: মনিগাঁয়ে
19: শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলের সঙ্গে ক্ষেন্তির বিয়ে ভেঙে দেয় কে?
উত্তর: সহায়হরি
20: শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলেকে কারা প্রহার করেছিল?
উত্তর: কুম্ভকার বধুর আত্মীয়রা
21: অন্নপূর্ণার কথানুসারে পুঁই ডাঁটার চারা পুঁততে হয় কোন কালে?
উত্তর: বর্ষাকালে
22: মুখুজ্জে বাড়ির ছোটো খুঁকির নাম কী?
উত্তর: দুর্গা
23: ❝এই বেড়ার গায়ে মেটে আলু করে রেখেছি❞ –বক্তা কে?
উত্তর: ময়সা চৌকিদার
24: ❝আপদ ঘাটে গিয়েছে❞ –এখানে আপদ কে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা
25: ❝আমি না… আমি কখন?… কখনও না❞ –বক্তা কে?
উত্তর: সহায়হরি
26: ক্ষেন্তির মুখখানা কেমন ছিল?
উত্তর: খুব বড়ো
27: ক্ষেন্তির চোখ দুটো কেমন ছিল?
উত্তর: ডাগর ডাগর ও শান্ত
28: পুঁই পাতা জোড়ানো দ্রবটি কী ছিল?
উত্তর: চিংড়ি মাছ
29: ক্ষেন্তি পুঁই গাছের চারা লাগিয়েছিল কোন কালে?
উত্তর: শীতকালে
30: অন্নপূর্ণা পিঠে বানিয়েছিল কোন দিনে?
উত্তর: পৌষ সংক্রান্তির দিন
31: ❝তিন কাল গিয়েছে আর এক কাল রয়েছে❞ –বক্তা কে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা
32: ❝তার মনে বড়ো কষ্ট হইল।❞ –কার, কি কারনে?
উত্তর: সহায়হরির, বড় মেয়ের চোখে জল দেখে
33: অন্নপূর্ণা কি কি উপকরণ দিয়ে পিঠে বানিয়েছিল?
উত্তর: চালের গুঁড়া, ময়দা, গুড়, একবাটি তেল
34: ক্ষেন্তি কম করে কটা পিঠে খেয়েছিল?
উত্তর: আঠারো-উনিশ টা
35: ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল কোন মাসে?
উত্তর: বৈশাখ
36: ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার আর্থিক অবস্থা কেমন?
উত্তর: সংগতিপন্ন
37: ক্ষেন্তির বরের বাড়ি কোথায় ছিল?
উত্তর: শহরে
38: ❝ক্ষেন্তিকে কী অপরে ঠিক বুঝবে।❞ –এটা কার ভাবনা?
উত্তর: অন্নপূর্ণার
39: ক্ষেন্তির বরের কীসের ব্যবসা আছে?
উত্তর: সিলেট চুন ও ইঁটের
40: ❝আগে নাতি হোক তবে তো…❞ –বক্তা কে?
উত্তর: ওপাড়ার ঠান দিদি
41: ❝ক্ষীর, নইলে নাকি পাটিসাপটা হয় না।❞ –বক্তা কে?
উত্তর: পুঁটি
42: ❝দিদি বড়ো ভালোবাসতো।❞ –বক্তা কে?
উত্তর: পুঁটি
43: ক্ষেন্তির শ্বশুর বাড়ির লোকেরা তাকে কোথায় রেখে এসেছিল?
উত্তর: টালায়
44: ❝যেমন মেয়ে তেমনই বাপ❞ –এই উক্তির কারণ কী?
উত্তর: সহায়হরি পৌষ মাসে খালি হাতে মেয়েকে দেখতে গিয়েছিল
45: ক্ষেন্তির বিয়ের পনের টাকা কত বাকি ছিল?
উত্তর: আড়াইশো টাকা
46: ক্ষেন্তি কোন রোগে মারা গিয়েছিল?
উত্তর: বসন্ত রোগে
47: কখন ক্ষেন্তির গা থেকে গয়না খুলে নিয়েছিল তার শ্বশুর বাড়ির লোক?
উত্তর: অসুস্থ অবস্থাতে
48: সহায়হরির বাড়ির পিছনে কোন গাছের ঝোপ আছে?
উত্তর: ষাঁড়া গাছের
49: প্রথম পিঠে খানা পুঁটি কাকে দিয়ে আসতে চেয়েছিল?
উত্তর: ষাঁড়া ষষ্ঠীকে
50: ❝মা ওই একটু…❞ –বক্তা কে?
উত্তর: রাধী
51: ❝মা আমায় একটু…❞ –বক্তা কে?
উত্তর: পুঁটি
পুঁইমাচা গল্প একাদশ শ্রেণী প্রথম সেমিস্টার MCQ Notes
পরীক্ষাতে তোমাদের চারটি করে অপশন থাকলেও তোমরা খুব ভালো করে এইভাবে পড়ে যেও প্রশ্ন যেমনই আসুক তোমরা কিন্তু সেটির জন্য তৈরি থাকবে।
52: ❝আমাদের অবস্থার লোকের ওর চেয়ে ভাল কি আর জুটবে?❞ –বক্তা কে?
উত্তর: সহায়হরি
53: ❝শুকনো পাতায় খস খস করিতে করিতে ঘন ঝোপের মধ্যে ছুটিয়া পলাইল।❞ –কোন জন্তু?
উত্তর: শিয়াল
54: ❝ছোটলোকের সঙ্গে কুটুম্বিতা করলেই এরকমই হয়❞ –বক্তা কে?
উত্তর: ক্ষেন্তির শাশুড়ি
55: সহায়হরি কোথা থেকে ক্ষেন্তির জন্য শীতের জামা এনেছিল?
উত্তর: হরিপুরের রাসের মেলা থেকে
56: ক্ষেন্তির শীতের জামা সহায়হরি কত টাকা দিয়ে কিনেছিল?
উত্তর: আড়াই টাকা
57: ক্ষেন্তির শীতের জামা কোথায় থাকত?
উত্তর: ভাঙ্গা টিনের তোরঙ্গের মধ্যে
58: ক্ষেন্তি ছিল তার স্বামীর কোন পক্ষের স্ত্রী?
উত্তর: দ্বিতীয়
59: কার ঘটকালিতে ক্ষেন্তির বিয়ে হয়েছিল?
উত্তর: সহায়হরির দুঃসম্পর্কিত এক আত্মীয়ের
60: বিয়ের পালকি বেহারারা তাদের একটু সুবিধার জন্য একবারে কোথায় নামিয়েছিল?
উত্তর: আমলকী তলায়
61: সহায় হরিদের হাতে ছোঁয়া জল আর কেউ খাবে না। –কেন?
উত্তর: কারণ ক্ষেন্তির আশীর্বাদ হয়েও বিয়ে হয়নি
62: “মনে মনে কি ঠাউরেছ বলতে পার?” –অন্নপূর্ণা কাকে উদ্দেশ্য করে এই কথা বলেছে?
উত্তর: সহায়হরিকে
63: “ঝড়ের প্রতীক্ষায় রহিলেন” –কে ঝড়ের প্রতীক্ষায় রয়লো?
উত্তর: সহায়হরি
64: “এ সব কি রে!” –কে, কাকে দেখে এ কথা বলেছে?
উত্তর: সহায়হরি, ক্ষেন্তিকে দেখে
65: ক্ষেন্তির হাতের কাঁচের চুড়িগুলি কি দিয়ে আটকানো ছিল?
উত্তর: দু পয়সা ডজনের একটি সেফটিপিন দিয়ে
66: গয়াবুড়ির কাছে সহায়হরির কত টাকা ধার ছিল?
উত্তর: দুই পয়সা
67: “আহা কি অমর্তই তোমাকে তারা দিয়েছে।” –এখানে ‘অমর্ত’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: পুঁই ডাটা
68: “আপদ গুলো টেনে খিড়কীর পুকুরের ধারে ফেলে দিয়ে আয় তো” –কে, কাকে একথা বলেছিল?
উত্তর: অন্নপূর্ণা, রাধীকে
69: “ছোট্ট মেয়েটি কলের পুতুলের মত সেগুলি তুলিয়া লইয়া খিড়কী অভিমুখে চলিল” –এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: রাধীর
70: “কুচো চিংড়ি দিয়া এইরূপে চুপিচুপিই পুঁইশাকের তরকারি রাঁধিলেন।” –কে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা
71: “তৎক্ষণাৎ ঘাড় নারিয়া এ আনন্দজনক প্রস্তাব সমর্থন করিল।” –কে, কোন আনন্দজনক প্রস্তাবে সমর্থন করে?
উত্তর: ক্ষেন্তি, আর একটু পুঁইশাকের চচ্চড়ি দেওয়ার প্রস্তাবের সমর্থন করে
72: শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে জমিতে কি চাষ করেছিল?
উত্তর: আমন ধান
73: “সে-সব দিন কি আর আছে ভাইয়া?” –কে একথা বলেছে?
উত্তর: কালীময় ঠাকুর
74: “…ব্যস – রাজার হাল!” –এখানে কার রাজার হালের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: শ্রীমন্ত মজুমদারের
75: “যা শিগগির, শাবলখানা নিয়ে আয় দিকি!” –এখানে বক্তা কে?
উত্তর: সহায়হরি
76: “অন্নপূর্ণা কিন্তু আর একটা জিনিস লক্ষ করিলেন” –অন্নপূর্ণা কি লক্ষ্য করল?
উত্তর: বরোজপোতার বনে খুপ খুপ করে আওয়াজ
77: সহায়হরির কথা অনুসারে কে মেটে আলুর চাষ করেছে?
উত্তর: ময়শা চৌকিদার
78: “বাবা যাবে না? মা ঘাটে গেল…” –কোথায় যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে?
উত্তর: বরোজপোতার বনে
79: “তৎপরে পিতা-পুত্রীতে সন্তর্পণে সম্মুখের দরজা দিয়া বাহির হইয়া গেল।” –এখানে পিতা-পুত্রী কে কে?
উত্তর: সহায়হরি ও ক্ষেন্তি
80: সহায়হরি যে মেটে আলু তুলে এনেছিল তার ওজন কত?
উত্তর: পনেরো-ষোলো সের
81: সহায়হরি ও ক্ষেন্তি জঙ্গলে কি করতে গিয়েছিল?
উত্তর: মেটে আলু তুলে আনতে
82: “তোমার তো হইকালও নেই পরকালমও নেই” –কে কাকে কথা বলেছে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা, সহায়হরিকে
83: “অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিয়া বলিলেন” –অন্নপূর্ণার তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠার কারণ কি?
উত্তর: ক্ষেন্তি ও সহায়হরি মেটে আলু চুরি করে এনেছে
84: “সেই একগলা বিজন বন, যার মধ্যে দিন দুপুরে বাঘ লুকিয়ে থাকে” –এখানে কোন বনের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: বরোজপোতার বন
85: “তাহাকে বর্তমান পদে নিযুক্ত করিয়াছেন।” –কাকে, কোন কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে?
উত্তর: ক্ষেন্তিকে, নারকেল কুরার কাজে
86: “অন্নপূর্ণা প্রথমে ক্ষেন্তির সাহায্য লইতে স্বীকৃত হন নাই” –কেন?
উত্তর: কারণ তার কাপড়চোপড় শাস্ত্রসম্মত ও শুচি নয়
87: পিঠে বানানোর সময় মা ক্ষেন্তিকে কোন্ কাজে নিযুক্ত করে?
উত্তর: নারকেল কুরানোর কাজে
88: ক্ষেন্তির জেঠিমার বাড়িতে কে ক্ষীর তৈরি করেছিল?
উত্তর: রাঙাদিদি
89: অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তির দিন কি বানিয়েছিল?
উত্তর: পাটিসাপটা
90: “পাটিসাপটা ক্ষীর দিলে ছাই খেতে হয়!” –এখানে বক্তা কে?
উত্তর: ক্ষেন্তি
91. অন্নপূর্ণা পৌষ সংক্রান্তিতে কি দিয়ে পাটিসাপটা বানিয়েছিল?
উত্তর: নারকেলের পুর দিয়ে
92. এ-বেলা আবার হবে নাকি? – কী হবে?
উত্তর: পিঠেপুলি
93. ‘ক্ষীর নইলে নাকি পাটিসাপটা হয় না?’ –বক্তা কে?
উত্তর: পুঁটি
94. প্রশ্নের সদুত্তর খুঁজিতে লগিলেন। –কে?
উত্তর: অন্নপূর্ণা
95. ‘ভাত বরং থাকুক, আমরা কাল সকালে খাব।’ –কে একথা বলেছে?
উত্তর: পুঁটি
96. ‘প্রথমে এখানে অন্নপূর্ণা আদৌ ইচ্ছুক ছিলেন না’- অন্নপূর্ণার, ক্ষেন্তির সম্বন্ধে কে ইচ্ছুক ছিলেন না?
উত্তর: পাত্রের এটা দ্বিতীয় পক্ষ ও বয়স চল্লিশের বেশি নয়
97. উঁচু কথা কখনো কেউ শোনেননি –কার সম্বন্ধে এই মন্তব্য করা হয়েছে?
উত্তর: ক্ষেন্তির
98. ক্ষেন্তির জন্য যে পাত্র দেখা হয়েছিল তার বয়স কত ছিল?
উত্তর: চল্লিশের বেশি নয়
99. প্রথমে অন্নপূর্ণা জামাইয়ের সামনে আসতে লজ্জা পাচ্ছিলেন – কেন?
উত্তর: জামাইয়ের বয়স একটু বেশি তাই
100. ক্ষেন্তি কোন মাসে তাকে আনার জন্য মায়ের কাছে অনুরোধ জানায়?
উত্তর: আষাঢ় মাসে
101. ঐ কোনটা ছিঁড়ে একটুখানি… –এখানে কিসের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: আমসত্ত্বর কথা
102. ফাল্গুন-চৈত্র মাসের বিকালবেলা কী কাজ করতে করতে অন্নপূর্ণার ক্ষেন্তির কথা মনে পড়ত?
উত্তর: আমসত্ত্ব তুলতে তুলতে
103. ‘আমাদের অবস্থার লোকের ওর চেয়ে ভাল কি আর জুটবে?’ –বক্তা কে?
উত্তর: সহায়হরি
104. ‘তোমার মেয়েটির হয়েছিল কি?’ -এখানে বক্তা কে?
উত্তর: বিষ্ণু সরকার
105. ‘একেবারে চামার….’ –এখানে কাকে ‘চামার’ বলা হয়েছে?
উত্তর: ক্ষেন্তির বাবাকে
106. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির কাছে সহায়হরির আনুমানিক কত টাকা ধার ছিল?
উত্তর: আড়াইশো
107. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির জন্য পূজোর তত্ত্ব কম করেও কত টাকার হবে?
উত্তর: ত্রিশ
108. ‘ছোট লোকের সঙ্গে কুটুম্বিতে করলেই এরকম হয়’ – বক্তা কে?
উত্তর: ক্ষেন্তির শাশুড়ি
109. সহায়হরি মেয়েকে বিয়ের পর দেখতে গিয়েছিল কোন্ মাসে?
উত্তর: পৌষ
110. ‘নীলকুঠির আমলে এ অঞ্চলে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খেয়েছে’ – কার নামে বাঘে-গোরুতে এক ঘাটে জল খেত?
উত্তর: পরমেশ্বর চাটুজ্জে
111. ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়ির লোকেরা কীভাবে সহায়হরির দূর-সম্পর্কের বোনের খোঁজ পেয়েছিল?
উত্তর: কালীঘাটে পুজো দিতে এসে
112. ‘আগুনের ঘাড়ে না গিয়ে বসলে কি আগুন পোহানো হয় না?’ –অন্নপূর্ণা এখানে কাকে বকছেন?
উত্তর: রাধীকে
113. কোন্ মাসে ক্ষেন্তির বসন্ত হয়?
উত্তর: ফাল্গুন মাসে
114. ক্ষেন্তিকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা কার বাড়িতে রেখে দিয়ে যায়?
উত্তর: সহায়হরির দূর সম্পর্কের বোনের বাড়িতে
115. ক্ষেন্তির মৃত্যুর পর পৌষ-পার্বণের দিনে অন্নপূর্ণা কী পিঠে বানাচ্ছিল?
উত্তর: সরুচাকলি
116. ‘অত ঘন করে ফেললে কেন?’ –বক্তা কে?
উত্তর: রাধী
117. ‘প্রথম পিঠেখানা কানাচে ঘাঁড়া ষষ্ঠীকে ফেলে দিয়ে আসি।’ – এ কথা কে বলেছে?
উত্তর: পুঁটি
118. ‘দিদি বড় ভালবাসত…’ – বক্তা কে?
উত্তর: পুঁটি
119. ‘হঠাৎ স্বর নামাইয়া বলিলেন- হলো যে ___________, বাইরে কমিয়ে বলে বেড়ালে কি হবে, লোকের চোখ নেই?’
উত্তর: পনেরো বছরের
120. অনেকক্ষণ ধরে একটা _____ পাখি ঠক-র-র-র শব্দ করতেছিল বাড়ির পিছনে।
উত্তর: কাঠঠোকরা
121. বিবৃতি : আশীর্বাদ হয়ে মেয়ের বিয়ে হলো না।
উত্তর: কারণ : পাত্রটি নিজের গ্রামে কুম্ভকারবধূর আত্মীয়র হাতে মার খেয়ে শয্যাগত ছিল।
122. বিবৃতি : নিঃশব্দে খিড়কী দোর দিয়া বাহির হইয়া গেলেন।
উত্তর: কারণ : সহায়হরি পুঁই শাকের পক্ষ নিয়ে ক্ষেন্তির মাকে চটাতে চাননি।
123. বিবৃতি : মণিগাঁয়ের মজুমদার মশায়ের পুত্রের সাথে কালীময়ই ক্ষেন্তির বিবাহ ঠিক করেন।
উত্তর: কারণ : কালীময়ের মজুমদার মশাইয়ের কাছে অনেক সুদে টাকা ধার আছে।
124. বিবৃতি : মনে হইতেছিল তিনি এইমাত্র আকাশ হইতে পড়িয়াছেন।
উত্তর: কারণ : তার মেটে আলু চুরির কথা অন্নপূর্ণা জানতে পেরে গেছে।
125. বিবৃতি : ‘জেনে শুনে ছোটলোকের সঙ্গে কুটুম্বিতে করলেই এরকম হয়’–ক্ষেন্তির শাশুড়ি এ কথা বলেছে।
উত্তর: কারণ : ক্ষেন্তির বাবা পৌষ মাসের দিন খালি হাতে তার শ্বশুরবাড়ি গিয়েছিল।
📖 শিক্ষার্থীদের জন্য এই নোটস অত্যন্ত সহায়ক হবে এবং একাদশ শ্রেণির বাংলা সাহিত্য পাঠে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে কাজ করবে।
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম Study গ্রুপে যুক্ত হোন -